এক বছরের ও
বেশী সময়
ধরে কোন
টেস্ট ম্যাচ
না খেলা
সত্ত্বেও বাংলাদেশ
ভালো লড়াই
করেছে।
স্টিল, আমরা
টেস্ট ম্যাচ
জিতেতে পারতাম
যদি সাব্বির
তাইজুলকে বেশী
স্ট্রাইক না
দিত।
আসলে, সাব্বির
ইংল্যান্ডের রিং-ফিল্ডের ট্র্যাপটা বুঝতে
পারেনি।
ওটা এমন
ভাবে সেট
করা হয়েছিলো
যেন সাব্বির
সিঙ্গেল নেয়
এবং ওটা
সে নিয়েছে।
ইংল্যান্ডের টার্গেট সাব্বির
ছিলো না
বরঞ্চ তাদের
টার্গেট ছিলো
তাইজুল আর
তাই তো
ঐ রিং-ফিল্ডের টোপ
তৈরি করা
যেটা একজন
ব্যাটসম্যানকে সিঙ্গেল নিতে উৎসাহিত করে। এটা
সাব্বিরের প্রথম টেস্ট আর তাই
হয়ত এই
সূক্ষ্ম ব্যাপারটা
ওর মাথায়
আসেনি।
সাব্বিরের জায়গায় অন্য কোন ডেবুটেন্ট
হলেও এই
ফাঁদে পা
দিত।
এটা সাব্বির এবং
বাংলাদেশ টিমের
জন্য ভালো
শিক্ষা যেটা
ভবিষ্যতে কাজে
দিবে।
আমার মনটা কিছুটা
হলেও খারাপ
কিন্তু কিছু
পজেটিভ ব্যাপার
আমার মনটাকে
ভালো রাখতে
সহায়তা করছে।
যেমন, এই ধরনের
ট্র্যাকে আমাদের
ব্যাটসম্যানদের ধীরস্থিরতা এবং মাথা খাঁটিয়ে
খেলা।
মূলত, বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা,
স্ট্রোক খেলতে
বেশী পছন্দ
করে এবং
সেজন্য বেশীরভাগ
ক্ষেত্রেই ক্রিজে তারা টিকে থাকতে
পারে না। টেস্ট
ক্রিকেটে উন্নতি
না করার
বিভিন্ন কারনের
মধ্যে এটা
অন্যতম ছিলো।
কিন্তু চট্টগ্রাম টেস্টে
দেখা গেছে,
আমাদের টপ
ওর্ডার ব্যাটসম্যানরা
ক্রিজে টিকে
তো থেকেছেই,
তার ওপর,
স্ট্রাইক রোটেসন
ও ভালো
করেছে যেটা
পার্টনারশিপ গড়তে সহায়তা করেছে।
এছাড়াও, লাফিয়ে
ওঠা বলের
বিরুদ্ধে তারা
বলের লাইনের
পেছনে গিয়ে
ভালোভাবে ডিফেন্ড
করেছে এবং
বল যখন
শার্প টার্ন
করেছে, পারফেক্ট
ফুটওয়ার্কের মাধ্যমে সেগুলোকে খুবই লেট
খেলেছে।
এসব ব্যাপার আমাদের
ব্যাটসম্যানদের মধ্যে আগে ছিলো না
কিন্তু এখন
এই অভ্যাস
গুলো গড়ে
উঠছে।
এগুলো চান্ডিকা
হাথুরুসিংহের অবদান যেটা মেইন স্ট্রিম
মিডিয়ার অনেকেই
স্বীকার করতে
চাইবে না। কেন
চাইবে না,
সেটা জানি
না।
ধন্যবাদ
ফয়সাল সিজার
No comments:
Post a Comment