Bangladesh should learn from their mistakes

Pakistan’s tour to Bangladesh started with a defeat in the practice match against the Bangladesh A team in Fatullah, where they were blown away by a tornado named Shabbir Rahman. Shabbir’s swashbuckling knock dented Pakistan’s confidence and for a brief period, they were unable to recover from that blow. Pakistan were Banglawashed in the three-match one-day series and could not even manage to win the one-off Twenty20 International despite the inclusion of players like Shahid Afridi, Ahmed Shehzad and others.

Pakistan struck hard in the first Test in Khulna and it seemed that their first victory in this tour was a matter of time. Sadly, the Tigers changed their roar and they scripted one of the most memorable comebacks ever in the history of Test cricket. Bangladesh were able to escape a defeat and manage an honorable draw.

The things that went wrong for the hosts

Bangladesh were the favourites against Pakistan before the start of the second Test in Mirpur. The gladiatorial effort at Khulna lifted the confidence of the Tigers immensely and it seemed that a glorious Test series win was around the corner. But since Mushfiqur Rahim was seduced by the dense covering of grass on the Mirpur track, forgot W.G. Grace’s famous quote and decided to bat first, till the end of the Test match, nothing went right for Bangladesh.

Firstly, after losing Jubair Hossain due to an injury on the morning of first day, Bangladesh digested another blow as on the in the second ball of the day, pace-bowler Shahadat Hossain, who was recalled in the side as the replacement of injured Rubel Hossain, hobbled off the field after taking a tumble in his delivery stride. Bangladesh were a bowler down and the idea of playing only three frontline bowlers backfired. Still, such an idea would have been fruitful if Bangladesh’s strike bowlers didn’t struggle big time.

Shakib Al Hasan and Taijul Islam were found wanting against an invigorated and determined Pakistani batting line-up. Pace-bowler Mohammad Shahid bowled well, but he lacked support. Young Soumya Sarkar was used as Shahadat’s replacement, but his gentle medium-pace didn’t bother the Pakistani batsmen at all.

Secondly, the Bangladeshi bowlers lacked discipline while bowling and didn’t receive enough support from the fielders as well. Azhar Ali, batting on 18, edged Mohammad Shahid to third slip and was walking back to the pavilion. But, replays showed that Shahid didn’t land his heel behind the popping crease and was called back. He gave further chances off spin at 34 and 35 to Mominul Haque at silly point and short leg. However, on both the occasions, the ball got past quickly between the fielder's legs before he could get low enough. Azhar Ali went on to score a double hundred.

Lastly, instead of being calm and composed, Bangladesh blew hot and cold while batting. Their positive attitude at Khulna installed belief among critics that they won’t bog down without a fight. But sadly, the Tigers surrendered meekly on a track which had no demons underneath. The Pakistani bowlers were thoughtful and hostile.

It was a shoddy display of Test batting by the Bangladeshi batters.  The theory of stuffing the team with eight batsmen didn’t pay rich dividends. Bangladesh nosedived to a 328-run defeat as Pakistan managed a face-saving win.

Despite the defeat, Bangladesh dominated the series

The defeat in the second Test has exposed the chinks in Bangladesh’s armory and also, it has debunked the theory of playing eight batsmen and three bowlers in a Test match. For teams like Bangladesh, who are not at home in playing Test cricket, the idea of drawing a Test match rather than losing is applied to preserve the confidence and self-belief of the team. But in the long term such ploys don’t reap a rich harvest.

Their crushing defeat has been criticized, but just one bad match should not make everyone forget about their dominance throughout the tour. Bangladesh have been brilliant against Pakistan and their style of play has endeared to many and has been refreshing to watch. One must bear in mind that, mistakes are always the best teachers and a better student always learn from his mistakes.

Bangladesh coach Chandika Hathurusigha is a very intelligent person and it is expected that he will modify his strategies in the future. Under his guidance, the Tigers have developed this habit of learning from their mistakes. It is expected that, the boys will learn from their mistakes and work hard to improve themselves for the upcoming tougher assignments against India, Australia and South Africa.

Note: this article has been published in Sportskeeda on 12/05/2015 Bangladesh should learn from their mistakes

Thank You

Faisal Caesar 

বিশ্ব ক্রিকেটে দানবীয় আক্রমণের আশংকা?

এসেল গ্রুপ এবার আইসিসির মতোই বিকল্প একটি ক্রিকেট সংস্থা নাকি গড়ে তুলতে চায়। অনেকে ব্যাপারটা ক্যারি প্যাকারের সাথে তুলনা করতে চাইছেন। আসলেই কি ব্যাপারটা সেরকম? প্যাকার সিরিজটা ছিলো ক্রিকেটের একটি বিপ্লব যেটা ক্রিকেটকে নতুন প্রান দিয়েছে। প্যাকারের মত দূরদর্শী এবং ক্রিকেট প্রেমী ছিলো বলেই তো সেটা সম্ভব হয়েছিলো। কিন্তু যেখানে লোলিত মোদির মত লোকজনের আনাগোনা থাকে সেখানে ভালো কিছু আশা করার কোন প্রশ্নই আসে না।

এসেল গ্রুপের এই বিধ্বংসী চিন্তা ভাবনা ক্রিকেট জগতে চরম সংকট ডেকে আনবে। কারন এসেল গ্রুপের মালিক সুভাষ চন্দ্র তার অর্থের জোরে সব করতে পারেন। উদ্বেগের আরও বড় কারণটা হলো, লোলিত মোদিকে নাকি এই উদ্যোগে হাত মেলানোর প্রস্তাব দিয়েছে এসেল গ্রুপ! সুভাষ চন্দ্রের অর্থ এবং লোলিত মোদির ধূর্ত বুদ্ধির কম্বিনেশনটা যে ক্রিকেট বিশ্বের জন্য কতটা বিষাক্ত হতে পারে সেটা কল্পনা করতে ও ভয় হয়। নিমিষের মধ্যেই ক্রিকেট খেলাটা অন্ধকার কোন গলিতে হারিয়ে যাবে।

শ্রীনিবাসন আপনার কাছে স্বচ্ছ নয়। কেন জানেন? এই মোদির ভাড়াটে কিছু মিডিয়া মাফিয়াদের জন্য উনি সর্বদা আপনার কাছে ভিলেনই হয়ে থাকেন এবং থাকবেনও। একরোখা লোকজন সবার কাছে খারাপ কিন্তু এই শ্রীনিবাসনের মতো লোকজন ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য যা করেছেন সেটা মোদির মত একজন বাটপার জীবনেও করতে পারবে না।

সেই ৭০ এবং ৮০-এর দশকে ভারতের ক্লাব ক্রিকেটার, যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরাত, তাদেরকে ক্রিকেট খেলার জন্য আর্থিক ব্যাকআপটা এই শ্রীনিবাসনের মত শিল্পপতিরাই দিতেন। তখন ঐ বলিউডের নায়ক-নায়িকারা, তথাকথিত ভারতীয় সেলেব্রিটি কিংবা মোদির মত বাটপারগন এদের দিকে তাকাতোই না। কারন এখানে তো মিডিয়া শোডাউনের সুযোগটা নেই। এই কথা গুলো ব্যাঙ্গালুরুর এক দাদার। উনাকে আমি স্যার বলেই সম্বোধন করি।

ভারতে ক্রিকেটের পপুলারিটির ধারাটা শুধু এক কপিল দেব কিংবা গাভাস্কারের জন্যই অব্যাহত থাকেনি। সেই গ্রাসরুট লেভেলে এই খেলাটাকে টিকিয়ে রাখার পেছনে, শ্রীনিবাসনের মত শিল্পপতিদের অবদান অনেক। আরও শুনুন, আইসিসি’র অনেক সিদ্ধান্তের বিপক্ষেই শ্রীনিবাসন ভেটো দিয়েছিলো। কিন্তু ক্রিকেটে ঐ ওল্ড-পাওয়ার হাউসের পাওয়ারটা এখনও অনেক বেশী। টি২০ ক্রিকেটের আসল জনকটা কে সেটা কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না।

যাই হোক, বিশ্ব ক্রিকেটকে লোলিত মোদির মতো বাটপারদের হাত থেকে বাঁচাতে একজন শক্ত লোক চাই এবং সেটি হলো এই শ্রীনিবাসন। হ্যাঁ, উনি বিতর্কিত। উনার বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক। উনি একজন দানব। কিন্তু তার নেগেটিভ সাইড গুলোর সাথে অনেক পজেটিভ সাইড ও আছে যেটা ক্রিকেটের জন্য ভালো। লোলিত মোদিকে দিয়ে ক্রিকেটের জন্য কখনো কোন ভালো কাজ হয়নি আর হবেও না।

আমি বর্তমান যুগের করাপ্ট মিডিয়া যারা জোর করে গ্লামারকে ক্রিকেটের চেয়েও বেশী প্রাধান্য দেয় তাদের পক্ষে না। কয়েকজন বাদে এদের কারো কথাই আমি বিশ্বাস করি না। কে ক্রিকেটের জন্য ভালো আর কে ভালো না সেটা বোঝার জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন কিছুটা হলেও জ্ঞানবুদ্ধি আমাকে দিয়েছেন।

দানবকে রুখতে একজন দানবই দরকার।

ধন্যবাদ
ফয়সাল সিজার  

A resolute performance against Pakistan brings Bangladesh into a new light

It was an unforgettable moment when the Bangladesh team was seen celebrating after whitewashing Pakistan in the limited-overs format. Yes, Bangladesh started the one-day and Twenty20 series as firm favorites, but defeating Pakistan in such a commanding manner was not expected at all. Throughout the series the Tigers played with a positive mindset. Their fearless brand of cricket charmed not only the local fans, but attracted the global audience as well.

Over the years, Bangladesh’s performance in the limited-over formats have been impressive, but in Test cricket, more often than not, they have been found wanting. Their overall record is dismal in Tests and for which their existence in the Test arena has always been questioned by the cricket pundits. To claim a place among the best teams of the world, a team must perform well in the longer format and despite playing it for more than fourteen years, Bangladesh have always struggled to come to terms with its intricacies.

 After the adventure of limited-overs cricket, the Tigers’ next challenge was to prove a point in Test cricket and against a very competent Pakistan unit. On a flat deck, Bangladesh batted with extra caution on day 1, but on the second day, it seemed that the old disease of getting out erratically after building a good platform had returned among the Bangladeshi batsmen. In the blink of an eye, Bangladesh lost five wickets for 27 runs as the possibilities of posting a mammoth total in the first innings were dented.

Bangladesh loaded eight batsmen in the team and hence, lacked a front-line bowler. Such a ploy was taken advantage of by the Pakistani batsmen, who helped their team take a massive lead and left a daunting task for the Tigers. The way the Tigers threw away their wickets in the first innings, it was thought that, they might wilt by the burden of runs and thus, another dismal display in Test cricket was on the cards.

Tamim and Kayes took the game to the opposition

Bangladesh had to survive five sessions to save this match and a conservative approach was the need of the hour. But, Tamim Iqbal and Imrul Kayes didn’t go into a shell. They played their natural game and slowly allayed the fears of an innings defeat or shoddy display.

Tamim and Kayes launched a sophisticated assault against the Pakistani attack. Both of them dished out some eye-catching strokes which enlightened a moribund day. They made the Pakistani attack look helpless and if there was any help available for the bowlers, that was buried deep by the authoritative stroke-play of the duo. Records kept on tumbling as they scripted an opening partnership of 312 and put Bangladesh in a commanding position. The rest of the batsmen didn’t let the hard work go in vain as Bangladesh were able to save the first Test match by securing a draw.

When did the world last witness such a brilliant performance by the Bangladeshi batsmen? Even on flat decks, they wilted under pressure. But this Bangladesh team is different. They have the knack to learn from their mistakes. This team might lose a match because of the lack of quality throughout the team, but there won’t be an instance when the cause of a defeat would be lack of character. This team denies to be baulked by the size of the task or the reputation of the opposition. This Bangladesh doesn’t lose it in the mind. They are fearless, they are positive.

The mentality of the Tigers is changing gradually – a change that is palpable, a difference that can be felt. Let this change persist and not vanish suddenly.

Note: This article was published in Sportskeeda on 4/05/2015 A resolute performance against Pakistan brings Bangladesh into a new light

Thank You

Faisal Caesar