Sunday, September 3, 2017

একটার পর একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি শুধুই কাকতালিয় কোন ব্যাপার?


উত্তর কোরিয়ায় রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) পর পর দুটি ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। পিয়ং ইয়ং ক্ষেপণাস্ত্রে বহনযোগ্য নতুন একটি হাউড্রোজেন বোমা তৈরির দাবি করার পরই এ কম্পন অনুভূত হলো। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি, এটি কৃত্রিম কম্পন; উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক পরীক্ষার কারণে এ ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। অবশ্য, এখনও উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে মন্তব্য করা হয়নি। পারমাণবিক পরীক্ষার কারণে আগেও বেশ কয়েকবার উত্তর কোরিয়ায় কৃত্রিম কম্পন অনুভূত হয়েছে।

দক্ষিন কোরিয়ার এই দাবী ফেলে দেওয়ার মতো নয়। বর্তমান বিশ্বে টেকনোলজি এত অ্যাডভান্স যে মানুষ আবহাওয়াকে পর্যন্ত নিয়ন্ত্রন করছে। আমার মতে, এগুলো সবই জটিল ভূরাজনৈতিক অংকের অংশ। সুপার পাওয়ার গুলো নিজেদের শক্তিমত্তা বৃদ্ধিতে এত মত্ত যে প্রকৃতিকে পর্যন্ত এরা ছাড় দিচ্ছে না। এটার ফল ভোগ করছে ছোট, ছোট দেশ গুলো। এত প্রাকৃতিক দুর্যোগ কাকতালীয় নয়।      

সব সুপার পাওয়ারদের গোপন প্রজেক্ট থাকে যেটা সাধারণদের ধরনার বাইরে। উত্তর কোরিয়া সুপার পাওয়ার নয় তবে আমার মতে তারা সুপার পাওয়ারদের বাফার রাষ্ট্র এবং তাদের মাটিতেই কত প্রজেক্টের গবেষণামূলক পরীক্ষা চলছে সেটা কে জানে।      
 
গত বছর এপ্রিলের ১৬ তারিখে আমি  ‘হার্প, একটি দানবের নাম’ শিরোনামে আমার ব্যক্তিগত ব্লগে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। হার্প কিংবা এরই সমকক্ষ আবহাওয়া নিয়ন্ত্রক কোন একটি শক্তি আছে আমার কাছে যেটাকে দানব বলেই মনে হয়।

আমি আমার ব্লগটি আবার শেয়ার করছি।


আমার লেখাটি পড়ুন। শেয়ার দিতে হবে না। কারন শেয়ারের কাজটা সেলেব্রিটিদের জন্য রাখুন। আমি সাধারন মানের একজন মানুষ। আমার পোস্ট পড়লেই আমি খুশী।


ধন্যবাদ 
ফয়সাল সিজার                


No comments:

Post a Comment