England v Sri Lanka, 2nd Test, Chester-le-Street, Day 4 - Sri Lankan batsmen fight, Alastair Cook reaches his landmark

First of all, let me congratulate Alastair Cook for becoming the first English batsman to score 10, 000 Test runs. Cook is the 12th batsman to reach 10,000 Test runs and, at 31 years and 157 days, the youngest by five months. The previous holder of that record, Sachin Tendulkar, notched his 10,000th Test run at the age of 31 years and 326 days, against Pakistan at Kolkata on March 16, 2005. Tendulkar, however, required 195 innings to reach the landmark while this was Cook’s 226th.

I saw Cook’s maiden Test fifty and hundred in Nagpur against Irfan Pathan, Sreesanth, Anil Kumble and Harbhajan Singh. During that time, he seemed to me a decent player who was better temperamentally than technically. I saw him to digest harsh criticisms and travel through ugly lean patches, but after a while, I ended up applauding his inspiring comebacks. In the history of Test cricket, England have gifted us so many tough characters and in my opinion, Cook has claimed a place among the toughest English cricketers of all time.

I never lost my faith in him and I am still confident, he will gift us many such moments to cherish.

Way to go Captain Cook.

Anyhow, like said after the first Test, give this Sri Lankan team time, they will prove a point with the passage of time. After the victory of World Cup 1996, Arjuna Ranatunga has instilled a culture where the Lankans have learned how to keep patience, gather experience, learn the lessons perfectly and then flourish. The likes of Karunaratne, Kaushal Silva, Kusal Mendis, Milinda Siriwardana, Shanaka, Chameera etc. will be household names in the upcoming days.

Dinesh Chandimal and Rangana Herath’s batting was very entertaining and at the same time, it hinted about the Lankan’s fighting spirit which was missing for a while. Chandimal’s hundred should not only boost his confidence, but the whole team’s as well.

This Sri Lankan team knows how to carry on the legacy of their past legends.

They will reach the top again.   

Thank You

Faisal Caesar 

Golden A+ and GPA 5 - The future of Bangladesh is not good

- The capital city of Nepal: Neptune.

- Bangladesh's national anthem is written by Kazi Nazrul Islam.

- Operation search light: The light lit during an operation.

- The Independence day of Bangladesh is on December 16.

- Shahid Buddhijibi Dibos is on August 17.

Source: Maasranga TV 

I salute Maasranga TV for this fantastic report who exposed the pathetic face of our education system and the idiocy of your yo-yo and patriotic young generation.

Such funny answers were given by the newly passed SSC students who are the achievers of Golden A+ and GPA 5. If this is the condition then Bangladesh has a bleak future. It's a spoiled and good for nothing young generation.

Our education system is in the mud and how can one claim that Bangladesh is progressing?

Thank You

Faisal Caesar 

Brazil v Panama, International Friendly 2016 - Brazil's performance was just satisfactory

I expected more goals from Brazil against Panama. Two years ago, the Selecao thrashed Panama by 4-0. Jonas struck gold within two minutes of the game while it took 71 more minutes for Brazil to score the second goal and I was delighted to see Gabriel Barbosa to score his first international goal. As goal.com live commentary puts it “wonderful display of composure inside the area from the Santos man, who picks the ball up, charges into the area, switches onto his left and applies the deftest of finishes to place it in at the far post”! Philippe Coutinho was very impressive and Brazil’s short-but-brief, quick-passing was refreshing to the eyes. Brazil’s midfield looked in better shape while defensively they are a bit ragged and needs to be careful in future.

But such sort of Samba style and compactness only crop up against minnows like Panama and co. In the bigger matches Carlos Dunga’s pragmatism has always ruled the rooster. It was just a warm up match where the Selecao ended up with a win and at the moment,  Dunga’s men are are unbeaten in their last five matches, since opening their 2018 World Cup qualifying campaign with a 2-0 defeat in Chile (2 wins and 3 defeats). Let me tell you one thing, the journey won’t be a rosy one for Dunga in the Copa America.

Thank You

Faisal Caesar 

England v Sri Lanka, 2nd Test, Chester-le-Street, Day 3 - Resolute Sri Lanka

The Sri Lankan batsmen exhibited resolve on day 3 which was much needed yesterday. It was not a tricky track to bat on yesterday, but still the Lankan batters capitulated big time. The nature of the track has not changed a bit today as well, rather it became better for batting as the day progressed. The right temperament was needed to carry on throughout the day. The Lankans did it the right way.

In my opinion, Kaushal Silva set the tempo for Sri Lanka today. He was resolute and only cracked boundaries when the ball was there to be hit. Otherwise, he was quite watchful. He is a player who loves to execute his strokes more on the front foot and this might halt his progress if he doesn’t improve his backfoot stroke-play. He is also a very good timer of the ball. One particular shot caught my attention – a well-timed shot against Steven Finn through the mid off for four. That stroke was a delight for the purists.

Kaushal provided the stability on which senior players like Angelo Mathews and Dinesh Chandimal cashed in and thankfully, pathetic collapses had not been the story of the day. England are still in a dominant position, but the day belonged to a resolute Sri Lanka.  

Thank You
Faisal Caesar 

Sportpulse - যেখানে আমার অনেক মধুর স্মৃতি আছে

২০১০ সালের কথা। আমি পুরো দস্তুর বেকার এবং হতাশাগ্রস্থ। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে মেডিসিন বিভাগে অনারারী ট্রেনিং করতাম কিন্তু কাজ করতে ভালো লাগতো না। এই মেডিকেল লাইনটা ভালোই লাগছিলো না। বারংবার বাঁশ খেতে, খেতে জীবনটা বাঁশময় হয়ে গিয়েছিলো। মেডিকেলের বই এবং কাজ দেখলেই মেজাজ বিগড়ে যেত। চাকরি নাই, কোর্স নাই, এত কামলাগিরি করে কি হবে?

কোন প্রফেশনটা খুব সিরিয়াসলি নেওয়া যায় সেটা দিনরাত খুব ভাবতাম কারন এই মেডিকেল লাইন একদম ছেড়ে দেবো বলে মনস্থির করে ফেলেছিলাম। আর যদি থাকতেই হয় তাহলে ক্লিনিক্যাল সাইডে থাকবো না। বেসিক সাইন্সে ক্যারিয়ার করে স্পোর্টস লাইনএ বেশী মনযোগ দেবো।

ডেইলি স্টার এবং অবসারভারে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম ওখানে স্পোর্টস রিপোর্টার পোস্টে এপ্লাই করতে কি, কি যোগ্যতা লাগে। আমাকে একটা মিউজিক বাজিয়ে ওয়েট করিয়ে রাখলো পর,পর দুইদিন। মেজাজ খারাপ করে আর সরাসরি যাইনি। একটু লাইনঘাট খোঁজার চেষ্টা করতে থাকলাম। আমি আরও কয়েক জায়গায় নক করলাম স্পোর্টস রিপোর্টার হবার জন্য। কেউ পাত্তা দিলো না।

ঠিক আগস্ট মাসের দিকে সাজ রাজপুত নামে একজন ফেসবুকে মেসেজ দিলো, ক্রিকেটের ওপর আমার কিছু ব্লগ এবং ফেসবুক পোস্ট দেখে একটি নতুন ওয়েবসাইট আমাকে রিক্রুট করতে চায়। আমি একদম রাজী। আমাকে Abdul Muqeet নামে ১৬ কি ১৭ বছরের এক ছেলের সাথে যোগাযোগ করতে বলা হলো। সে এবং তাঁর Abdul Moiz বড় ভাই, যার বয়স ১৯ কি ২০ হবে বলে ঐ ওয়েবসাইটের মালিক। আমি ভাবলাম, এই চ্যাংড়া ছেলের বস মানতে হবে? কিন্তু নিজেকে মেলে ধরার কথা ভেবে আমি আর কিছু ভাবলাম না। ওর সাথে যোগাযোগ করে নিজের প্রথম লেখা দিলাম। লেখাটি আশরাফুলকে নিয়ে।

মুকিতের টার্গেট ছিলো গুগলকে চ্যালেঞ্জ করে একটি সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করা যার নাম Pksearch. সেই নামেই তারা একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে। এত ছোট বয়সে এরকম চিন্তা দেখে আমি বেশ বিস্মিত এবং একই সাথে মুগ্ধ ও হয়েছিলাম।

এর মধ্যে আমি Aziz Ul Qadir কে ওদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। আমি আজিজকে অনেক জোরাজুরি করতে থাকি লেখার জন্য কারন সে তাঁর ভার্সিটি লাইফে কবিতা এবং লেখক হিসেবে মেডেল জিতেছিল এবং তাঁর ক্রিকেট জ্ঞান খুবই প্রখর। আজিজ প্রথমে রাজী না হলেও পরে রাজী হয়েছিলো এবং পরবর্তীতে সে আমাকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলো তাকে লেখালিখিতে ফিরিয়ে আনার জন্য। ওদিকে বাংলাদেশ থেকে আমি জিকোকে রিকোয়েস্ট করেছিলাম ক্রিকেট পরিসংখ্যানের ওপর ওর দক্ষতা দেখে। জিকো অবশ্য পড়ে কন্টিনিউ করেনি। এরই মধ্যে যোগ দেয় অস্ট্রেলিয়ান-কানাডিয়ান কেরিন খান।

আমাদের সর্বমোট সদস্য সংখ্যা ছিলো ছয়জন। আমি, জিকো এবং আজিজ ক্রিকেট সেক্টর দেখতাম এবং ওদিকে ওয়াকার আহমেদ দেখত ফুটবলের ব্যাপার। কেরিনের পোস্ট গুলো ছিলো ক্রিকেট এবং রান্নাবান্নার মাসালাদার লেখা। আমি এদেরকে অনেক অত্যাচার করতাম। সব ব্যাপারে আপডেট দিতাম এবং নিয়মিত পোস্ট চালু রাখতে বলতাম যেনো ভিসিটর না কমে যায়। কারন আমি থাকলে কাজ সিরিয়াসলি করতে হবে। কোন আলসেমি চলবে না।

Pksearch ওয়েবসাইটের নাম লোকাল ব্যাপারে বেশী অ্যাপিল করে আর তাই আমি মুকিত এবং মইজকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলাম, এটাকে গ্লোবাল অ্যাপিল দিতে হলে লোকাল জিংগোইসমকে কবর দিতে হবে। অনেক তর্ক, কথা এবং ঝগড়ার পর একটি ভোট হয়েছিলো নভেম্বরের ২০১০-এর দিকে। আজিজের সুপারিশকৃত Sportpulse স্বীকৃত হয় ওয়েবসাইটের নতুন নাম হিসেবে। ২২শে নভেম্বর ২০১০-এ অফিশিয়ালি SportPulse.net এর যাত্রা শুরু হয়।

আমি, আজিজ এবং কেরিন পাগলের মতো কাজ করতাম। নিজেকে একজন স্পোর্টস রিপোর্টার এবং লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার একটা নেশা আমার মধ্যে পেয়ে বসেছিলো। ২০১১ সালে বিএসএমএমইউ-তে চাকরি হবার পর আমার বেকার জীবনের সমাপ্তি ঘটে এবং আমি ক্লিনিক্যাল সাইডে থাকার জন্য আবার নিজেই নিজেকে আরও একবার সুযোগ দেই। কিন্তু Sportpulse-এর কাজ থেমে থাকেনি।

Sportpulse-এ আমার অনেক মধুর এবং তিক্ত স্মৃতি আছে। মধুর স্মৃতি গুলোর পরিমাণই বেশী। সিধুকে নিয়ে লেখা আমার রিপোর্ট, ইমারান খানকে নিয়ে লেখা আর্টিকেলের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, সাকিব আল হাসানকে নিয়ে লেখা গুলোর ভূয়সী প্রশংসা এবং গুগোল নিউজে তপে থাকা, পিসিবির কঠোর সমালোচনা করে লেখার ওপর মিশ্র প্রতিক্রিয়া, ক্রিস গেইলকে করা আমার রিপোর্ট নিয়ে গেইল নিজেই তার টুইটার একাউন্টে ক্ষোভ প্রকাশ, ২০১১ সালে সেরা ব্লগ এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তি ইত্যাদি আরও অনেক মধুর স্মৃতি আছে।

MBBL International নামক গ্রুপ এখন Sportpulse কিনে নিচ্ছে। গত ২২ মে, ২০১৬-তে আমাদের সেই Sportpulse-টি আর নেই। এটি এখন একটি বিরাট কোম্পানির মালিকাধিন হয়ে গেছে এবং ভবিষ্যতে এটি আরও বড় হবে এই আশাই রাখি। 

এই ওয়েবসাইটটির কাছে আমি কৃতজ্ঞ। সেদিন ওরা আমাকে সুযোগ না দিলে, আমি নিজেকে একজন ক্রিকেট লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারতামই না। আমি ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত এদের সাথে কাজ করেছি। সেই ছয়জন সদস্য থেকে প্রায় ৩০০-এর ওপর লেখকের কন্ট্রিবিউশন সম্পন্ন একটি ওয়েবসাইট আমরা প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম। ব্যাপারটি মুকিত, মইজ, আমার, আজিজ এবং কেরিনের জন্য গর্বের ব্যাপার। আমাদের শ্রম এবং মেধা এখানে জড়িয়ে আছে।

আমি আজ খুবই স্মৃতিকাতর। ছয়জন থেকে ৩০০-জনের একটি ওয়েবসাইট! কত রকমের লেখক এবং লেখিকার সাথে কথা হয়েছে, তর্ক হয়েছে, শেখাতে হয়েছে, কোন ইভেন্ট নিয়ে প্ল্যানিং করতে হয়েছে, পুরো টিমকে গাইড দিতে হয়েছে যাদের মধ্যে ইংল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, বুলগেরিয়া ইত্যাদি দেশের কন্ট্রিবিউটার-রা ছিলেন। এদেরকে বকা দিয়েছি এবং আদরও করেছি।

মনের মণিকোঠায় আজ অনেক স্মৃতির সমাবেশ।

পেছনে ফিরে তাকালে মনে হয়, অনেক বাঁধা বিপত্তির পরও গঠনমূলক কাজ ভালোই করেছি।

ধন্যবাদ 

ফয়সাল সিজার 

Real Madrid v Atletico Madrid, Final, UEFA Champions League 2015-16 - All hail Zinedine Zidane

Just imagine Real Madrid’s situation eight or nine months back. They were a lost soul and suffering from an identity crisis. Under Rafael Benitez, Real Madrid’s performance has been terrible and an eyesore for the fans. Personally, I was gutted by Benitez’s plans and the lack of creativity in the midfield of Real Madrid hurt me a lot. Be it in La Liga or UEFA Champions League, the Los Blancos were becoming a butt jokes for the social media vultures.

Thankfully, the Real Madrid supremo Florentino Perez, sacked Rafa and appointed the French maestro Zinedine Zidane as the coach. Mr. Perez played a gamble and how wonderfully it paid off remains a part of Real Madrid folklore. Neither Zidane did anything like Pepe Guardiola nor did he try to being over ambitious or over-creative or over-innovative, but kept things simple and played the right person in the right position.

Zidane’s inclusion of the Brazilian defensive midfielder Casemiro was a masterstroke. Normally, we don’t like to hail the midfield stoppers or destroyers or the hitmen, but their contributions remain one of the most important aspects behind any team’s success. The combination of Casemiro and Luka Mordic changed the scenario of Real Madrid’s midfield. While Casemiro maintained the balance between midfield and defence like Zito, Mauro Silva, Carlos Dunga, Codoaldo, Flacao and Edmilson, Mordic played the role of a Didi and Gerson as a deep-lying playmaker. Such combinations help the attacking midfielders to open up their game a bit more and Toni Kross, who for unknown reasons was used as a defensive midfielder by Rafa,  was set free to play the role which suits him more and loves doing it while playing for Germany - an attacking and creative midfielder.   

As a whole, Zidane’s midfield was an amalgamation of compactness and creativity which gave Cristiano Ronaldo, Karim Benzema and Gareth Bale enough freedom up front. No matter how many world class strikers you buy or include in the team, without a compact and creative midfield and rock solid defence, you can’t achieve success at the highest level.   

Real Madrid’s game started to change. From nowhere, they started to play with a lot more intent and their game gained a certain momentum which propelled them to improve their position in La Liga and last night, they were crowned as the Champions of Europe. After such a mediocre start to the season, Real’s such an achievement is something staggering.   

Zidane had been the catalyst behind Real’s success this season.

All hail Zinedine Zidane!!!   

Thank You

Faisal Caesar 

England v Sri Lanka, 2nd Test, Chester-le-Street, Day 2 - Sri Lanka cut a sorry figure

Sri Lanka fielding and batting have been awful on day 2. Moeen Ali was dropped on 36 and 105 while Chris Woakes on 8, a regulation catch which Dinesh Chandimal did not lay a hand on it. Moeen Ali utilized the stroke of luck and went on to notch up a strokeful 155 not out. He stitched a 92-run partnership for the seventh wicket with Woakes and 98 runs for the last two wickets combined. England declared at 498 for 9.

Sri Lanka’s reply was horrifying. The top order was jolted by the guile of James Anderson, Chris Woakes and Staurt Broad while Steve Finn’s sharpness always kept the Lankan batsmen at bay. Lahiru Thirimanne and Rangana Herath tried to bring stability, but Broad ended up the resistance by notching up the scalp of Herath at the fag end of the day. Sri Lanka are 91 for 8 at stumps and it was a sorry tale.

No sign of improvement from any of the Sri Lankan top order batsmen. I guess, their problem is more about temperament rather than technique.  

Thank You

Faisal Caesar 

England v Sri Lanka, 2nd Test, Chester-le-Street, Day 1 - England's fluent batting and Sri Lanka's athletic fielding

Alastair Cook’s decision to bat first on this Chester-le-Street track was a well thought one. He read the track well and was well aware of the weather forecast. When a Shaminda Eranga delivery squared up Alex Hale, batting on 7, I thought this track had a bit of pace as well and had the Lankan bowlers hit the speed gun a bit more, the England batting would have come under pressure on a overcast morning. They say, there is a Durham length to strike gold on this track and the Lankan new ball bowlers, in my opinion, struggled to pick up that length. I thought, they bowled too straight rather than keeping the ball more on the full-length.

 When Herath extracted turn from the track, I was a bit surprised. This track is not the one I was thinking about, but it is more like on the two-paced deck. Still, I could not witness anything impressive from the Sri Lankan bowlers. But, the Lankan fielders struck gold with some athletic work in the field – Angelow Mathews, Thirimanne and Lakmal fetched outstanding catches and helped the Lankan bowlers to break important partnerships as soon as they started to look threatening.

As the day progressed, the dark clouds started to ebb away and the day ended as a sun-kissed one. In my opinion, England have the edge on day 1. Despite losing important wickets during the crucial phase of the game, England bounced back well by being fluent while scoring runs. Joe Root, Alex Hales, Jonny Bairstow and Moeen Ali didn’t sweat while cracking boundaries and fetching singles and twos. Or, I think I should say, the Lankan bowlers failed to cash on the important breakthroughs – they bowled too straight, wide and too short more often.      

Thank You

Faisal Caesar 

বিরাট কোহলি টেস্টে এরকম রানের বন্যা বইয়ে দেবার পরই আমি তাকে নিয়ে মাতামাতি করব

বিরাট কোহলিকে নিয়ে মিডিয়া বেশ মেতে আছে। এই বছর  আন্তর্জাতিক টি২০ এবং আইপিএল নামক টি২০ লীগে বিরাটের ব্যাট একদম সবকিছু ফাটিয়ে দিচ্ছে। ব্যাটে নিয়মিত রানের বন্যা বইলে সেটা মিডিয়াতে হাইলাইটেড হবেই, কিন্তু সেটাকে একদম শচীন টেন্ডুলকারের ১৯৯৮-এর পারফর্মেন্সের সাথে তুলনা করাটা কি একটু বেশী বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে না?

                                                         

টেন্ডুলকারের ১৯৯৮ সালের কীর্তি নিজের চোখে দেখা। টেস্ট এবং ৫০ ওভারের ম্যাচে , দুটো ফরম্যাটেই সারাটা বছর যে কোন লেন্থের বলই ব্যাটের মাঝখান দিয়ে খেলেছিলেন। হ্যাঁ, সরাটা বছর এরকম টাইমিং করে খেলেছিলেন যেটা এতটা সহজ কাজ নয়। টেস্ট এবং ৫০ ওভারের ম্যাচের পারফর্মেন্সকে কি টি২০-এর সাথে তুলনা করা মানায়? তাও আবার একটি লীগের পারফর্মেন্স।    

আমি এসব আইপিএল দেখি না তাই বলতে পারছি না বিরাট কেমন ব্যাট করেছে। তবে আমার মনে হয় না, বিরাটকে কোন বোলার গুড এবং ব্যাক-অফ-লেন্থ থেকে অফ-স্ট্যাম্পের বাইরে ছয়টা বলের মধ্যে চারটা বল কেউ ফেলেছে। এই জায়গাতে সে বিশেষভাবে দুর্বল এবং এসব টি২০ লীগে সব টিমেই সেই মানের বোলার থাকে না কিংবা থাকলেও মাত্র চার ওভারে হয়ত ফেলা পসিবল হয়ে ওঠে না কারন স্লিপে ফিল্ডার তো সব সময় রাখা সম্ভব নয়। এবং তাই গুড এবং ব্যাক-অফ-লেন্থ থেকে অফ-স্ট্যাম্পের বাইরে যাদের দুর্বলতা থাকে, তারা এসব লীগে পাড় পেয়ে যায়।  সেই হিসেবে, আমি বিরাটের পারফর্মেন্স নিয়ে মাতামাতি করতে নারাজ।

বাংলাদেশে বিরাটের ভক্ত সংখ্যা কম। কিন্তু আমি বিরাটের ভক্ত এবং ওকে একজন টি২০ পারফর্মার হিসেবে দেখতে আমার ভালো লাগে না। লঙ্গার ভার্সনে, বিশেষ করে টেস্টে সে কতটা সাফল্য অর্জন করে সেটার ওপর ভিত্তি করেই ওকে নিয়ে মাতব। আমি দেখতে চাই, টেস্টে গুড এবং ব্যাক-অফ-লেন্থ থেকে অফ-স্ট্যাম্পের বাইরের দিকে চলে যাওয়া বলের ব্যাপারে সে কতটা হোমওয়ার্ক করছে।  

গতকাল টুইটারে ক্রিকবাজের এক সাংবাদিক, যে কিনা আমার খুব পরিচিত, আমাকে মেসেজ করেছে, কোন এক ভারতীয় ক্রিকেট ভক্ত তাকে জিজ্ঞেস করেছে, কে বড়? বিরাট না ডন ব্রাডম্যান? এই প্রশ্ন শুনে আমার বন্ধুবর প্রায় মূর্ছা যাওয়ার মতো অবস্থায়। টি২০ লীগের পারফর্মেন্স দিয়ে কি এভাবে বিচার করা মানায়? এই প্রশ্ন শুনে আমি নির্বাক। ওকে মেসেজ করলাম, সবার সেরা ব্যাটসম্যান হলাম আমি।

হে তরুন প্রজন্ম! তুমি যে দেশেরই হও না কেন, তোমাকে ক্রিকেট আরও বেশী, বেশী পড়তে হবে এবং  পড়ে বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

ধন্যবাদ 

ফয়সাল সিজার 

Bangladesh Cricket Board must not let Heath Streak go

According to The Hindu, current bowling coach of Bangladesh cricket team and former Zimbabwe cricketer Heath Streak is keen to work as a fast bowling coach at the BCCI’s National Cricket Academy (NCA) at Bengaluru. He has offered his services through his London-based agent Tom Harwood. At present, Streak is the bowling coach of IPL team Gujarat Lions.

NCA chairman Niranjan Shah received Streak’s application and CV and then, he sent it to the BCCI joint. hon. secretary, Amitabh Choudhary. Shah said in his letter to Mr. Chhoudhar, “During the IPL matches I met Heath Streak and he has shown interest to work at the NCA as a fast bowling coach. He is a high-profile cricketer and can be very useful to the NCA as a fast bowling coach we are looking for”.

When Heath Streak was appointed as the bowling coach of the Tigers, they were travelling through  troubled waters. Bangladesh were heavily affected by off the field controversies and strings of humiliating defeats dented the morale of the team.

It was an ugly lean patch which was hurting the fans and the Bangladesh cricket fraternity. During this critical period, the Bangladesh Cricket Board (BCB) appointed Chandika Hathurusingha as the head coach and Heath Streak as the bowling coach. With the passage of time, these two appointments proved to be an absolute masterstroke for the Tigers.

Coaching combination works wonders

The Chandika and Streak combination along with Mashrafe Bin Mortaza changed the face of Bangladesh cricket. Gradually, Bangladesh transformed into a fighting unit and their fearless brand of cricket became a treat all over the world. England, India, Pakistan and South Africa tested the new newly found mojo of the Tigers last year and the days of humiliation and agony ebbed away.

While Chandika polished the technique and temperament of the players, Streak brought a revolution in Bangladesh’s bowling department. Bangladesh were famous for their left-arm spin attack.

After a short burst from the pacers, Bangladesh loved to introduce the spinners as early as possible. In those days, the future of the fast bowlers in Bangladesh looked bleak and hardly anyone wished to become a pace bowler. But as soon as Streak became the bowling coach, the scenario started to change.

He worked tirelessly with Rubel Hossain, Taskin Ahmed, Mashrafe Mortaza and Al-Amin Hossain to galvanize them into speed merchants and wicket takers rather than staying in the team only to maintain the formality.

To Streak’s credit, Bangladesh unearthed the modern day sensation Mustafizur Rahman which only helped Bangladesh taste sweet moments.

Pace attack has been brilliant for the Tigers

These days Bangladesh doesn’t bother to cement a four-man pace attack even on home soil and the Bangladeshi pacers dazzle the 22-yard with their guile, pace and supreme craft to leave the opposition batting line-up baffled.

The Tigers don’t mind excluding spinners in the team but they don’t wish to leave a pacer for the sake of a spinner. These days the Bangladeshi youngsters wish to become a Taskin, Rubel or Mustafiz. This is a renaissance which was much needed in Bangladesh and Streak deserves a lot of credit for this.

Streak was contracted by Bangladesh to work for 450 days over two years, which runs out in June 2016. As the time of his contract is coming to an end, it is obvious that he will look for a better opportunity. But the BCB should think about prolonging Streak’s contract.

Over the years, Streak has developed a healthy relationship with the Bangladeshi cricketers and he is well aware of how to manage this team. He is the goose that lays golden eggs and the BCB must not let him go. There might be options to replace Streak,  but at the moment, he is still the best option for Bangladesh.

Note: This article was published at Sportskeeda on 23/05/2016 Bangladesh Cricket Board must not let Heath Streak go

Thank You

Faisal Caesar 

England v Sri Lanka, 1st Test, Leeds, Day 3 - And that's the end of the Test match!

Sri Lanka ended up the ghost without a fight. I am not at all frustrated by Sri Lanka’s dismal display at Leeds. This Sri Lankan team has the talent. They need more time to flourish and I think, the Lankan hierarchy will keep the faith in these young players and won’t take any whimsical actions. This should be a big learning curve for this young and inexperienced batting line up.

But one thing I must say, batsmen like Lahiru Thirimanne, Dinesh Chandimal and Angelow Mathews need to lift their performance in the next Test matches to instill confidence among the young players. During any transition periods, it’s the duty of the senior players to show the young guns the right track.

Thank You

Faisal Caesar 

England v Sri Lanka, 1st Test, Leeds, Day 1 and 2 - Another red hot bowling display by James Anderson and Stuart Broad floor Sri Lanka

Andrew Caddick and Darren Gough sparked hope for England in the 90s, but failed to fulfill the expectations of the fans and critics and then, the expectations regarding Steve Harmison, Mathew Hoggard, Andrew Flintoff and Simon Jones were sky high. But this four-wheeled also failed to live up to the expectation. At the start of the last decade, hardly anyone wished to keep faith in James Anderson and Stuart Broad, but these two pacemen proved all their critics wrong to claim a place among the all-time best fast bowling-pairs in the history of Test cricket.

If James Anderson doesn’t get you, Broad will. We all trolled Broad, we made fun of Jimmy’s hairstyle, but at the end of the day, we all are forced to stand up and applaud the superb bowling display of Jimmy and Broad. I can’t but praise Anderson’s deceptiveness. I am well aware about his ability to move the ball when the conditions are favorable, but over the years those bouncers from a good-length and letting the ball to deviate sharply towards middle-and-off after landing the cherry on the leg-stump, were a treat to watch. The hallmark of a great bowler lies in the ability of mixing the deliveries masterfully and with the progress of time, Jimmy has garnered that craft beautifully.

At the other end, Stuart Broad is genuine fast-medium bowler and those deliveries, leaving the batsmen after landing on the middle-stump is one of the refreshments for the cricket lovers all over the world who are bored with IPL. How well he has bounced back from the humiliation he received from Yuvraj nine years ago. The ability to bounce back after such humiliations creates champions and Broad has been proving his worth time and again.

In the era of batsmen v batsmen battle, Jimmy and Broad deserve all the accolades for breaking the monotonous exhibition of heavy bats.

Sri Lanka showed plenty of promise on day 1, but as the first session ebbed away, England took full control of the game. I must say, Angelow Mathews released the pressure when Jonny Bairstow and Alex Hales were grafting that crucial partnership. As the time progressed, Jonny Bairstow grew in confidence and his fluency buried Shanaka’s good work in the first session of day 1. It was a brilliant hundred by Bairstow under pressure, while Alex Hales has realized that to survive in Test cricket, application and not rush of blood is a must.  

Thank You

Faisal Caesar 

Sevilla v Liverpool, Final UEFA Europa League 2015-16 - Sevilla create history, hard luck Liverpool

Liverpool have never scored more than one goal away from Anfield in this year's Europa League and this fact didn't alter tonight. Sevilla celebrate their third successive Europa League triumph.

Liverpool have been pretty ordinary defensively in the second half after taking an important lead in the first half. When they were two goals behind in the second half, no Gegenpressing was evident as the nucleus of the team Coutinho was not provided the ball enough. All eyes were on Origi and Sturridge, but if Coutinho is not given the ball more, how can the game gain enough pace and intensity?

I can't praise the match officials tonight. It was pedestrian. I must admit, Liverpool were very unlucky in the first half as two clear hand balls were overlooked.

Thank You

Faisal Caesar