পাকিস্তান
দলটি আনপ্রেডিক্টএবেল এবং তাদের এই নেচারটির সাথে ৮০ এবং ৯০ দশকের ছেলেপেলেরা বেশ
পরিচিত। এই পাকিস্তান যখন তাদের এই থ্রিলিং নেচারে আবির্ভূত হয় তখন বিপক্ষ দলের
অধিনায়ক এবং খেলোয়াড়দের কিছুই করার থাকে না। ক্লাইভ লয়েড থেকে শুরু করে স্টিভ ওয়াহর
মতো বাঘা-বাঘা অধিনায়ক সহ সবাই এটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে এবং হালের বিরাট কোহেলি ও
এই ব্যাপারে ভালোভাবে অবগত।
গতকালের
প্র্যাকটিস ম্যাচটিতে পাকিস্তান তাদের চিরাচরিত আনপ্রেডিক্টএবেল রূপে আবির্ভূত হয় যেখানে ফাহিম আশরাফ নামক এক
অপিরিচিত খেলোয়াড়ের ম্যাজিক দেখে যাওয়া ছাড়া বাংলাদেশের আর কিছুই করার ছিলো না।
পাকিস্তান এরকমই।
প্র্যাকটিস
ম্যাচ নিয়ে আমার উৎসাহ কখনই থাকে না কিন্তু গতরাত থেকে টাইমলাইনে ম্যাশকে নিয়ে
সমালোচনাটা ভালো লাগেনি। আমি আগেই বলেছি পাকিস্তান তাদের পাগলা নেচার ধারন করলে
কারোই কিছু করার থাকে না। ম্যাশ ডেথ ওভারে ভালো বল করে না কি না সেটার কোন ডিপ
অ্যানালাইসিস না করে ডাবলিনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে করা শেষ দশ ওভারের মাশরাফির
বোলিং-এর ভিডিওটা একটু দেখে নিন।
হ্যাঁ,
মাশরাফির অবসরে যাওয়া উচিৎ কিন্তু সেটা নিজের শরীরের কথা চিন্তা করে। ম্যাশ ফুরিয়ে
গেছে এই মন্তব্যের জন্য নয়। আর এরকম গোল্ডফিস মেমোরির অধিকারী এবং ক্রিকেট নলেজ
শূন্য অবেগপ্রবন জাতির জন্য মাশরাফির অবসরে যাওয়া উচিৎ।
এই
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ আমার কাছে একটা সাইপ্রাইজিং এলিমেন্ট। আমার এরা কিছু একটা
করবে। এত অল্পতেই হতাশ হবার মতো কিছুই হয়নি।
ধন্যবাদ
ফয়সাল
সিজার
No comments:
Post a Comment